“Book Descriptions: গোয়েন্দা আদিত্য মজুমদার শখে গোয়েন্দা নয়, পেটের দায়ে বেসরকারি গোয়েন্দা। বড় জমিদারবাড়ির ছেলে ছিল, পড়াশোনা থেকে সঙ্গীতচর্চা সবকিছুই ছোটবেলা থেকে হয়েছে, কিন্তু পিতৃদেব বেঁচে থাকতেই এত খরচ করে গেছেন যে, তিনি গত হবার পর ধারদেনায় সবই চলে গেছে, উচ্চশিক্ষাও বন্ধ। নানা ঘাটের পানি খেয়ে শেষে এক উকিল বন্ধুর হয়ে টুকটাক তথ্য যোগারের কাজ করতে করতে নিজের ব্যবসা খুলে বসা। মক্কেল খুব বেশি না, তবে চলে যায়। তো, তার এবারের মক্কেল এক বড় ব্যবসায়ী, তার ২০ কোটি টাকা তিনি খাটাতে দিয়েছিলেন এক মহাজনের কাছ। কিন্তু মহাজন এখন বলছে যে, সে টাকা পায়নি, যে টাকা বহন করছিল সে-ই মেরে দিয়েছে। গোয়েন্দাকে এখন সত্যিটা উদ্ধার করতে হবে। গল্পে এসেছে ইনফর্মাল মানি লেন্ডিং, হুন্ডি, খুন, এবং চিরাচরিত গোয়েন্দার সত্য উদঘাটন। আদিত্য মজুমদার মারদাঙ্গা গোয়েন্দা নয়, কিন্তু বুদ্ধিমান তো বটেই। সেজন্যই অনেক বেশি বাস্তব আর আমাদের কাছাকাছি। যারা একটু ধীরগতির গোয়েন্দা গল্প ভালবাসেন, সাথে সুন্দর একটা গল্প, তাদের জন্য অবশ্য পাঠ্য।” DRIVE