শূণ্য ঠিকঠাকমতো বসিয়ে সেটিকে ৮৫ টাকা দিয়ে গুণ করার পর বুঝলাম ঘটনাটি জটিল। কারণ টাকার পরিমাণ হচ্ছে ৮ হাজার ৫০০ কোটি টাকা!!! এতো টাকা কেমন করে হিসাব করা যায়? তারপর দেখলাম হাতের কাছে আছে আমাদের পদ্মা সেতু। পদ্মা সেতু বানাতে খরচ হচ্ছ/হবে ৩০ হাজার কোটি টাকা। তার মানে চার বিলিয়ন ডলারের একটু কম। জানলাম যেদিন হোয়াটসএপ ১৯ বিলিয়ন ডলারে বিক্রি হয় সেদিন বাংলাদেশ ব্যাংকে আমাদের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ছিল ২০ বিলিয়ন ডলার। ভাবা যায়। মাত্র ৫৫ জন লোক মিলে এমন একটা কোম্পানি তৈরি করতে পারে যার বাজার মূল্য হয় ১৯ বিলিয়ন ডলার!
প্রশ্ন হচ্ছে এমন কোম্পানি কেমন করে তৈরি হয়? এটা বোঝার সহজ বুদ্ধি হলো বিলিয়ন ডলার কোম্পানির গল্পগুলো জেনে নেওয়া, তাদের আইডিয়া থেকে বিকাশের পথ পরিক্রমাটা বুঝতে পারা।
এই বই-এ সেই কাজটিই করা হয়েছে, গল্পের ঢঙ্গে। গল্পের সঙ্গে কখনো কখনো উঠে এসেছে গল্প থেকে শেখার অংশও।
উদ্দেশ্য একটাই। এক সময় আমাদেরও যেন অনেক বিলিয়ন ডলারের গল্প তৈরি হয়।” DRIVE