“Book Descriptions: ফিরে এলেন আওলাদ মিয়া। কিন্তু ফের শ্রোতা কিংবা কথকের ভূমিকায় নয়, বরং এবার খোদ গল্পের প্রধান চরিত্র হয়েই তাঁর এই প্রত্যাবর্তন। ভাতের হোটেলের আড্ডার সীমানা ছাড়িয়ে কাহিনীর ভূগোল গড়িয়েছে আরো বহু দূরে। বাস্তব ও অবাস্তবের মধ্যে যে অপ্রাকৃত জগৎ, আওলাদ মিয়ার আগ্রহ তা নিয়েই। এবার তিনি তাই পাড়ি দিয়েছেন রহস্যময় মরুয়ারদহ বিলে, খোঁজ নিয়েছেন অধুনালুপ্ত পয়সা টকিজের, ঢুঁ মেরেছেন ক্ষয়ে যাওয়া মহিপুর জমিদারবাড়িতে।
সঙ্গে আছে আজব কিছু মানুষ—জলপথের দুর্ধর্ষ ডাকাত, ঢাকাই সিনেমার বিগতযৌবনা নায়িকা, সাধাসিধা মফস্বলের ধুরন্ধর রাজনীতিবিদ, লালবাতি জ্বলা সিনেমা হলের অসহায় ম্যানেজার কিংবা প্রাচীন অভিজাত জমিদার বংশের নিঃস্ব উত্তরাধিকারী।
প্রেক্ষাপট, উত্তরের ঘোরলাগা জনপদ এবং এর সমান্তরালে বয়ে চলা দুই প্রাণদায়ী নদী—তিস্তা ও ব্রহ্মপুত্র। আওলাদ মিয়ার হোটেলের পুরোনো খরিদ্দারদের নতুন করে আর কিছু বলার নেই। যাঁরা এ তল্লাটে নবাগত , তাঁদের শুধু এটুকুই জানাই —এ স্বাদের ভাগ হবে না। অ্যাডভেঞ্চার, উত্তেজনা ও রহস্যের বারুদে ঠাসা বই আবার আওলাদ মিয়ার ভাতের হোটেল।” DRIVE