“Book Descriptions: এটি কালীগুণীন সিরিজের পঞ্চম বই। বইটিতে মোট ৩টে কালীগুণীনের অ্যাডভেঞ্চার উপন্যাস রয়েছে। যথাক্রমে কালীগুণীন ও সর্বনাশের হেঁয়ালি, কালীগুণীন ও ধ্বংসের পুঁথি, কালীগুণীন বনাম শানিয়াড়ির প্রেত।
কালীওশীন ও সর্বনাশের হেঁয়ালিঃ পুরাণের সবচেয়ে রহস্যময়, বর্ণময় এক দাপুটে মহারাজ, জলধরের কাছে লুকিয়ে রেখে গেলেন দুইটি মহা সর্বনাশা রহস্য। একটি রাক্ষুসে মালা এবং একখানা পুঁথি। শিখিয়ে দিলেন তাকে লুকানোর অভূতপূর্ব কৌশলবিধি। সেই মহা সর্বনাশা শক্তি যদি হঠাৎ মাথাচাড়া দিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ে বর্তমানের উপরে। কালীপদ কি পারবে গুপ্ত হেঁয়ালির মর্মোদ্ধার করে সেই মারণশক্তিকে প্রতিহত করতে?
কালীগুণীন আর ধ্বংসের পুঁথি: পরমাশ্চর্য এক পুঁথির থেকে দাঁত, নখ বিস্তার করে উঠে দাঁড়ালো কোন রাক্ষুসে মরণদূত? এক হেঁয়ালির পিছু করতে করতে কালীপদ পৌঁছে গেল মুঙ্গেরের এক অতি রহস্যময় তালুকে। কী রহস্য লুকিয়ে আছে গাঁয়ের আনাচে কানাচে? কেন সেখানে স্থানীয় অধিবাসীরা সন্ধ্যা নামলেই কানফাটানো শব্দে দামামা, খোল, করতাল বাজানো আরম্ভ করে? কোন ঘুম-ভাঙা রাক্ষসের গর্জনকে ধামাচাপা দিতে চায় তারা?
কালীগুণীন বনাম শাণিয়াড়ির প্রেতঃ জমিদার তারাপ্রসন্ন আটকে দিলেন কুটিল কাপালিক ভৈরব এবং তরঙ্গিণীর পৈশাচিক অভিসন্ধি। কিন্তু তার কিছুদিন পরেই গ্রামে আবির্ভাব ঘটল এক মহা সংহারক অপশক্তির— পানিমূড়া। গোটা গ্রাম শ্মশান হয়ে যাবার উপক্রম। জলে নামলেই মৃত্যু অনিবার্য। কালীগুণীন কি পারবে বাঁচাতে শাপিয়াড়ির জনজীবন ?” DRIVE