এল ডোরাডো! কাল্পনিক এক শহর! যে শহর পুরোটা মোড়ানো স্বর্ণের আবরণে। কল্পিত এই শহর কি সত্যি রয়েছে? থাকলে কোথায় সেটা? এই শহরের ইতিহাস কীভাবে প্রসারিত হয়েছে? কেন এই শহর কখনও খুঁজে পাওয়া যায়নি?
মুভি তৈরির স্বপ্ন দেখে আয়ান ইকবাল। পাইরেটস নিয়ে কল্পনায় শেষ নেই। মেডিকেলের পড়াতে তার আগ্রহ বিন্দুমাত্র নেই বললেই চলে। মায়ামিতে গিয়ে পড়ার কথা বাবাকে জানালে ঘটে যায় এক অলৌকিক ঘটনা!
অন্যদিকে হ্যামিলটন কামারের কাজ করা ছাপোষা সাধারণ ছেলে। বাবার অত্যাচারে অতিষ্ঠ হয়ে বাড়ি ছেড়ে চলে যাওয়ার পরিকল্পনা আঁটে। কিন্তু পারিবারিক সূত্রে জানতে পারে তার দাদা ছিলেন একজন নাবিক ও অভিযাত্রিক, যিনি খোঁজ পেয়েছিলেন স্বর্ণের শহর এল ডোরাডোর! এরপর?
সুদর্শন সৈনিক ব্যালেমি ডুবে আছে মারিয়ার প্রেমে। কে এই মারিয়া? ব্যালেমিও বা কে? পাইরেটসদের সাথে তার কী সম্পর্ক? ওদিকে এডওয়ার্ড টিচের সাথে ঘটে গিয়েছে ভয়ানক ষড়যন্ত্র। স্বয়ং রাণীর আদেশ মান্য করতে গিয়ে তার জীবনে নেমে এসেছে বিভীষিকা!?
টাইম ট্রাভেল! পাইরেটস! ব্ল্যাকবিয়ার্ড! আমাজন জঙ্গল! কিন্তু এইসবের সাথে এল ডোরাডোর কী সম্পর্ক? লুকিয়ে থাকা একঝাঁক রহস্য ও রোমাঞ্চিত উপন্যাস ‘এল ডোরাডো'-তে আপনাকে স্বাগত জানাচ্ছি।” DRIVE