“Book Descriptions: পদার্থবিজ্ঞানের ভাষ্য, গরুটির শরীর মূলত কিছু কণার সমষ্টি। এ কণাগুলো নির্দিষ্ট ডিজাইনে গরুর আকার ধারণ করে জমাট বেঁধে আছে। গরুটির চামড়া, মাংস, লোম, গোবর, মূত্র, হাড়, লালা, রুমেন, চর্বি, এনজাইম, এসিড, নিউরন, রক্ত, পানি, এগুলো ভাঙলে আমরা পাবো বিভিন্ন মৌলের অণু ও পরমাণু। পরমাণুকে ভাঙলে পাবো ইলেকট্রন, প্রোটন, নিউট্রন, এরকম, কোটি কোটি কণা। ইলেকট্রনকে আর ভাঙা যায় না, তবে প্রোটিন ও নিউট্রনকে ভাঙা যায়। স্ট্যান্ডার্ড মডেলের দাবি, প্রোটন ও নিউট্রনকে ভাঙলে পাওয়া যাবে আরও তিনটি করে কণা। এ কণাগুলোর নাম কোয়ার্ক। কোয়ার্ক ৬ ধরণের ( এ ধরণগুলোকে বলা হয় 'ফ্লেভার' ) । ফ্লেভারগুলো হলো: আপ, ডাউন, চার্ম, স্ট্রেইঞ্জ, টপ ও বটম। প্রোটনে থাকে দুটি 'আপ কোয়ার্ক' ও একটি 'ডাউন কোয়ার্ক', এবং নিউট্রনে থাকে দুটি 'ডাউন কোয়ার্ক', ও একটি 'আপ কোয়ার্ক'। কোয়ার্ককে আর ভাঙা যায় না।” DRIVE