“Book Descriptions: এইচএসসি পরীক্ষার পর তিন বন্ধু সমুদ্র সৈকতে বেড়াতে যায়। কুয়াকাটা ভ্রমণকালে পিশাচ বাড়িতে ঘুরতে গিয়ে তারা ভৌতিক অভিজ্ঞতার সম্মুখীন হয়। ঢাকা ফিরে আসার পর থেকেই তৌফিক অদ্ভুত আচরণ শুরু করে। বেশ কিছু শারীরিক এবং মানসিক পরিবর্তনের পর তার পরিবার মনোরোগ বিশেষজ্ঞ মুমুর শরণাপন্ন হয়। তৌফিক হাসপাতালে বসে মুমুর উপর হামলা করে। এরপর থেকেই মুমু এক অশরীরী অস্তিত্বের মুখোমুখি হতে লাগে। তৌফিকের মতোই অদ্ভুত আচরণ শুরু করে মুমু। সেও শারীরিকভাবে অসুস্থ এবং মানসিক ভারসাম্যহীন হয়ে পড়ে। নানান চিকিৎসা করানো সত্ত্বেও তার অবস্থা দিন দিন অবনতি হতে থাকে। নিরুপায় হয়ে মুমুর পরিবার হুজুরদের দ্বারস্থ হয়। হুজুরগণ বুঝতে পারে মুমুকে প্রচণ্ড শক্তিশালী এক শয়তান আছর করেছে। সাতদিনের মধ্যে মুমুকে মেরে ফেলার হুমকি দেয় শয়তান। প্রবীণ মৌলভির নির্দেশে হুজুর শয়তানের উৎপত্তি খুঁজে বের করার তদন্তে নামে। বেরিয়ে আসে পিশাচ বাড়ির সাথে জড়িয়ে থাকা এক ভয়ঙ্কর ইতিহাস। মুমুর মৃত্যুতে পৃথিবীর বুকে নেমে আসবে স্বয়ং অন্ধকারের দেবতা। কিন্তু কীভাবে? শয়তান মুমুকেই কেন টার্গেট করেছে? সাতদিন সময়ের পিছনে কী অজানা রহস্য লুকিয়ে আছে? মৌলভি সাহেব কী পারবেন অন্ধকারের দেবতাকে থামাতে? নাকি হেরে যাবেন? ভয়াবহ পরাবাস্তব জগতে পাঠকদের স্বাগতম। অতিলৌকিক রহস্যে ঘেরা এই অকাল্ট এবং হরর থ্রিলার উপন্যাস আপনাদের ভুলিয়ে দিবে বাস্তব এবং কল্পনার পার্থক্য।” DRIVE