“Book Descriptions: শত বছর ধরে দেওয়াল ঘেরা অঞ্চলে বন্দী একটি জনপদ। কী আছে? কী হচ্ছে ঐ দেওয়ালের ওপারে? পুরোহিতবৃন্দ আপ্রাণ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে বিশাল এই জনগোষ্ঠীর কেউ যেনও কিছুতেই দেওয়াল পার হয়ে যেতে না পারে। এই দেওয়াল-ঈশ্বরের কৃপাতেই যে তারা বেঁচে আছে! এক বিক্ষুব্ধ তরুণ বারবার চেষ্টা চালায় দেওয়াল টপকে যেতে। তার যে জানতেই হবে কী আছে দেওয়ালের ওপারে!
পার্পেচুয়াল ইঞ্জিন কী আসলেই তৈরি করা সম্ভব? এমনই কিছু একটা বানিয়ে বসেছেন একজন বিজ্ঞানী। তবে কি পার্পেচুয়াল ইঞ্জিনের মাধ্যমেই মানব সভ্যতা প্রবেশ করলো “টাইপ-টু” সিভিলাইজেশনের? না কী মুখ থুবড়ে পড়বে সভ্যতার অগ্রগতি? প্যানহাল কোহেনের আতংক কি তবে সত্যিই বাস্তবে রূপ নিচ্ছে?
টু টুদ্যা পাওয়ার ফিফটিন বিটের কোড উদ্ধারের সম্ভাবনা প্রায় শূন্য। মহাবিশ্বের প্রতিটি ইলেকট্রনকে কম্পিউটারে রূপান্তরিত করলেও কেটে যাবে অযুত-নিযুত বছর। তাহলে কী এখানেই রচিত হচ্ছে সভ্যতার কবর? অন্তিম সময়ে এতো কম লোক নিয়ে বিশাল আকারের ইঞ্জিন কী করে বানিয়েছে তারা? এর পেছনে কী উদ্দেশ ছিলো তাদের?
ত্রিশ কোটি অশিক্ষিত-মূর্খ-অনগ্রসর মানুষকে নির্মূল করে ফিরে আসতে আসতে চাইছে আধুনিক ত্রিশ কোটি মানুষ। এটাও কী সম্ভব? ইতিহাসের সবচেয়ে ভয়ংকরতম গণহত্যার হাত থেকে কি মুক্তির কোনও উপায় নেই? কে হবে শেষ-অংকের বিজয়ী? ... …” DRIVE